ঈশ্বরের জন্য ভাত বেড়ে বসেছিলাম
ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে দেখে
দরজার বাইরে অপেক্ষা করা কুকুরটার মুখের সামনে দিলাম,
কয়েকটা কাকও উড়ে এলো
ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে দেখে
দরজার বাইরে অপেক্ষা করা কুকুরটার মুখের সামনে দিলাম,
কয়েকটা কাকও উড়ে এলো
কে বলল, মঙ্গল হোক
ঈশ্বরের জন্য জুঁই, টগর, শিউলির মালা গেঁথেছিলাম, সাদা সুতোয়
ফুলগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে দেখে তারাদিদিকে দিয়ে দিলাম সুতোটা, ছুঁচটাও
বললাম, আঁচলটা সেলাই করে নিও
ফুলগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে দেখে তারাদিদিকে দিয়ে দিলাম সুতোটা, ছুঁচটাও
বললাম, আঁচলটা সেলাই করে নিও
কে বলল, মঙ্গল হোক
ঈশ্বরের জন্য ধ্যানে বসেছিলাম,
ঘর বন্ধ করে, পাখা চালিয়ে, আলো নিভিয়ে,
দরজায় টোকা শুনলাম
পরপর তিনবার।
দরজা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখি
আরতি দিদা রিকশা থেকে নামতে পারছেন না
একা রিকশাওয়ালার উপর ভর দিয়ে,
তাঁকে নামিয়ে দিয়ে ফেরার সময় মনে হল
ঘর বন্ধ করে, পাখা চালিয়ে, আলো নিভিয়ে,
দরজায় টোকা শুনলাম
পরপর তিনবার।
দরজা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখি
আরতি দিদা রিকশা থেকে নামতে পারছেন না
একা রিকশাওয়ালার উপর ভর দিয়ে,
তাঁকে নামিয়ে দিয়ে ফেরার সময় মনে হল
কে বলল, মঙ্গল হোক
ঘরের ভিতরে এসে দরজাটা খুলে
আলো জ্বাললাম
আলো জ্বাললাম
কে বলল, শান্তি পেলাম
No comments:
Post a Comment